চাঁদপুরে মুষলধারে বৃষ্টি হলে অধিকাংশ রাস্তাঘাট পানির নিচে তলিয়ে যাওয়া নতুন কিছু নয়। ফসলি জমিতেও স্থান ভেদে জমে যায় হাঁটু পানি। মুষলধারে বৃষ্টি শুরু হলে এবং ঝড়ের কারণে এলাকার আম চাষীসহ মৌসুমি ফল চাষীরা ও ধান চাষীরা বড় ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হতে দেখা যায়। বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে দেখা যায় ফসলি জমি ভরাট হয়ে যাওয়া এবং পানির আসা-যাওয়ার প্রবেশ পথ বন্ধ করে দেয়া, খাল খনন না করায় মূলত বিশাল ক্ষতির সম্মুখীন কৃষকরা।
মাঠে মাঠে সোনালী ফসল দোল খাচ্ছে। আগামী এক মাসের মধ্যেই কৃষক-কৃষাণীরা ধান কেটে ঘরে তুলবে। সামনে রয়েছে কালবৈশাখী ঝড়। আর ওই ঝড়ের কবলে ধূলিসাৎ হয়ে যেতে পারে কৃষকের স্বপ্ন। অন্যদিকে মুষলধারে বৃষ্টি হলে তো আর কথা নেই। বিভিন্ন মহলের মাধ্যমে ফসলী জমি ও খাল ভরাট হয়ে যাচ্ছে। বৃষ্টি হলেই জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। কৃষকের প্রশ্ন, জলাবদ্ধতা নিরসনের উদ্যোগ নেবে কে?
চাঁদপুর সদর উপজেলার তরপুরচ-ী ইউনিয়নের কৃষক বিল্লাল গাজী জানান, এখন শুকনো মৌসুম। এখন থেকে জলাবদ্ধতা দূর করতে উদ্যোগ গ্রহণ না করলে বড় ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে কৃষকদের। সামনে আসছে বৃষ্টির মৌসুম। ওই বৃষ্টিতেই বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা স্থায়ী রূপ নেয়।
মতলব উত্তরের বাগানবাড়ি ইউনিয়নের কৃষক আফজাল জানান, জলাবদ্ধতা কয়েকদিন যাবৎ স্থায়ী হলেও পাউবো কর্তৃপক্ষ পানি সরানোর দ্রুত ব্যবস্থা না করায় ফসলহানি ঘটার খবরও পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে বহুবার। এভাবে প্রতিবছর জলাবদ্ধতায় কয়েক হাজার হেক্টর জমির ফসল ক্ষতি হয়। ওই এলাকার কৃষকরা জানান, এ সমস্যা সমাধানের জন্যে তথা জলাবদ্ধতা নিরসনে স্থায়ী সমাধান জরুরি। তা না হলে বার বার মূলধন হারিয়ে কৃষকরা পথে বসবে।
সেচ প্রকল্প কর্তৃপক্ষের পরিকল্পনায় ত্রুটি, খালগুলো আবর্জনা ও কচুরিপানা দিয়ে আবদ্ধ থাকায় এবং পাম্প দ্বারা দ্রুত বৃষ্টির পানি প্রকল্পের বাইরে না সরানোর ফলে ভয়াবহ এ জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে বলে অভিজ্ঞ মহল মনে করেন।
এদিকে এ জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে বিভিন্ন সংগঠনের ব্যানারে মানববন্ধন করা হয়েছে। মানববন্ধনকালে সেসব সংগঠনের সদস্যরা জোর দাবি জানালেও কর্তৃপক্ষের টনক নড়েনি। মানববন্ধনের উদ্যোক্তারা গণমাধ্যমের দ্বারস্থ হয়ে সরকারকে জানান দিতে চান, কৃষক বাঁচলে দেশ বাঁচবে। কৃষকের অধিকার নিশ্চিত থাকলে এবং সমস্যাগুলো সমাধান হলে বাঙালি জাতি পরিপূর্ণ থাকবে।
এডভেঞ্চার বয়েজের সভাপতি জিএম জাহিদ হাসান জানান, চাঁদপুর পৌরসভার বিষ্ণুদী এলাকার মধ্য দিয়ে বয়ে যাওয়া বিদ্যাবতী খালের বহু বছর যাবৎ কোনো ধরনের সংস্কার না করায়, ময়লা আবর্জনায় খালটি ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। ময়লা আবর্জনার কারণে খালের পার্শ্ববর্তী বাসিন্দারা মশা-মাছি ও দুর্গন্ধে চরম ভোগান্তি এবং নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।
সরেজমিনে গিয়ে ও এলাকাবাসীর সাথে কথা বলে জানা গেছে, চাঁদপুর মৎস্য বিভাগ থেকে গত ৪০বছর পূর্বে পানির প্রবাহ স্বাভাবিক রাখার জন্যে এই খালটি নির্মাণ করা হয়। এরপর থেকে এই খালটি ব্যবহার হয়ে আসলেও কোনো ধরনের সংস্কার কাজ করা হয়নি। জেলা ছাত্রলীগ নেতা জি এম রাকিব হোসাইন জানান, খালটি চাঁদপুর পৌরসভার ৯, ১৪ ও ১৫নং ওয়ার্ডের মধ্যে পড়েছে। শহর এলাকা বর্ধিত হওয়ার কারণে এই খালের দুই পাশে বসতিও বেড়েছে। পৌরসভা কিংবা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কোনো ধরনের তদারকি না থাকায় বর্তমানে খালটির বিভিন্ন স্থান ভরাট করে চলছে এক শ্রেণীর প্রভাবশালী লোকজন। যার কারণে এই খালটি তার ঐতিহ্য হারিয়ে যেতে বসেছে এবং সরু হয়ে গেছে। নতুন করে এই খালের দুই পাশে বসতবাড়ি হওয়ার কারণে পৌরসভা থেকে পানি নিষ্কাশনের জন্যে যে ড্রেনেজ ব্যবস্থা করা হয়েছে, সেই ড্রেনের পানি ও ময়লাগুলো অধিকাংশ এই খালে গিয়ে পড়ছে। এতে করে এই খালটির গুরুত্ব এখন আরো বেড়েছে।
বিষ্ণুদী এলাকার বাসিন্দা শ্রমিক মোঃ আবু সায়েদ জানান, এই খালটি বহু বছরের পুরানো। আমরা এই খালে অনেক মানুষকে মাছ ধরা, পারিবারিকভাবে বিভিন্ন কাজে পানির ব্যবহার, ফসলী জমিতে সেচের জন্য ব্যবহার দেখেছি। কিন্তু বেশ ক'বছর যাবৎ এই খালটি ময়লা আবর্জনায় পূর্ণ হয়ে এখন ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এখন আর এই খালে পানি প্রবাহিত হয় না। এলাকাবাসী আরো জানায়, খালটিতে বর্তমানে অস্বাস্থ্যকর অবস্থা বিরাজ করায় পার্শ্ববর্তী বাসিন্দারা দুর্গন্ধে নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। পৌর কর্তৃপক্ষ খালটির ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে এলাকাবাসী আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।
মতলব উত্তর উপজেলার ধানদিয়া গ্রামের কৃষক ওবায়দুর রহমান বলেন, মাঠে ৩ বিঘায় ধান লাগানো হয়েছে। মুষলধারে বৃষ্টি হলে জমিতে পানি জমে ধানের ব্যাপক ক্ষতি হবে। এখন থেকে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা সচল করা দরকার। তা না হলে আমাদের স্বপ্ন পানিতে ভেসে যাবে।
খোঁজ নিয়ে ও সরজমিনে দেখা যায়, চাঁদপুর সদর উপজেলার একাংশ দিয়ে হাজীগঞ্জের শ্রীপুর-রাজারগাঁও হয়ে উত্তর পূর্ব হয়ে কচুয়ার দিকে চলে গেছে জমজমিয়া খাল। দক্ষিণে ডাকাতিয়া নদী থেকে শুরু হয়ে হাজীগঞ্জ পৌর এলাকার বলাখাল পূর্ব বাজার হয়ে বলাখাল রেল সড়ক ধরে উত্তরে চলে গেছে কুচির বিল খ্যাত কুচির বিল খাল, হাজীগঞ্জ পূর্ব বাজারস্থ ডাকাতিয়ার সম্মুখ থেকে শুরু হয়ে বোয়ালজুড়ি খালটি চৌধুরী পাড়া এলাকার রেলপথ পার হয়ে সুহিলপুর বাজার ও ধড্ডা খালপাড় ধরে উত্তরে রঘুনাথপুর হয়ে কচুয়ায় চলে গেছে। দক্ষিণে ডাকাতিয়া থেকে শুরু করে হাজীগঞ্জ পৌরসভার আলীগঞ্জ হয়ে রেলপথ পার হয়ে হাটিলা ধরে কচুয়ার দিকে চলে গেছে শৈলখালী খাল। আর চাঁদপুর-কুমিল্লা আঞ্চলিক মহাসড়কের পাশ ঘেঁষে রয়েছে সড়ক বিভাগের খাল। চাঁদপুর সদর উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের সকল ইউনিয়নের উপর দিয়ে ছোট-বড় কমপক্ষে ২০ থেকে ২২টি খাল চলে গেছে। এর মধ্যে আবার পৌরসভার মধ্যে চলে গেছে বেশ কিছু খাল।
সরজমিনে দেখা যায়, উপরোক্ত বড় বড় খালগুলোর অংশবিশেষ বিভিন্ন এলাকার হাট-বাজার এলাকার দখলে চলে গেছে। সড়ক বিভাগের খালের অধিকাংশ ইতিমধ্যে দখল হয়ে গেছে। এর মধ্যে মাছ চাষ করে, বাড়ির রাস্তা তৈরি, দোকানপাট তুলে দখলে দিয়েছে স্ব-স্ব এলাকার স্থানীয়রা। এ নিয়ে সড়ক বিভাগের টু শব্দটুকু করতে দেখা যায়নি।
হাজীগঞ্জ উপজেলার ছোট ছোট খালগুলোর মধ্যে রাজারগাঁও বাজারের পূর্ব থেকে পশ্চিম দিকে চলে যাওয়া খালের বেশ খানিকটা অংশ ইতিমধ্যে দখল করে নিয়েছে একটি মহল। ৫নং সদর ইউনিয়নের সড়ক বিভাগের খাল থেকে শুরু করে কৈয়ারপুল বাজার এলাকা ধরে দক্ষিণে ডাকাতিয়ায় গিয়ে মিশেছে খালটি। এই খালের কৈয়ারপুল বাজার এলাকায় খালের উপর শতাধিক টং দোকান তুলে খাল দখলে রেখেছে স্থানীয়রা। যদিও স্ব-স্ব টং দোকানিরা কোনো না কোনোভাবে ভাড়াটিয়া বা মালিকানা দাবি করে আসছেন। কৈয়ারপুল এলাকার সড়ক বিভাগের আমির বাড়ি ব্রিজের নিচ দিয়ে দক্ষিণে শ্রী নারায়ণপুর মাঠ হয়ে ডাকাতিয়ায় গিয়ে পড়েছে শ্রী নারায়ণপুর খালটি। এই খালের একেবারে মধ্যখানে পাকা দোকান আর রাস্তা করে খালটি বন্ধ করে রেখেছে শ্রী নারায়ণপুর এলাকার চিহ্নিত কিছু লোক। বলাখাল পশ্চিম বাজারস্থ বলাখাল চন্দ্রবান বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের দক্ষিণ অংশে সড়ক বিভাগের ব্রিজ ধরে খাস খতিয়ানের একটি খাল চলে গেছে দক্ষিণ আর পশ্চিমে। এ খালটি ইতিমধ্যে বেশ ক'জন ব্যক্তি দখলে নিয়ে খালের উপর পাকা স্থাপনা তুলে রেখেছে। বলাখাল পূর্ব বাজারের সড়ক বিভাগের ব্রিজ ধরে বাজারের দক্ষিণ অংশ হয়ে রামপুর সড়কের পাশ দিয়ে চলে গেছে কুচিরবিল খাল। এই খালের বলাখাল বাজারস্থ সিএনজি অটোরিকশা স্ট্যান্ড থেকে শুরু হয়ে বলাখাল রেল স্টেশন পর্যন্ত অধিকাংশ অংশে খালের উপর টং তুলে ভাড়া দিয়ে সুবিধা ভোগ করছে স্থানীয়রা। হাজীগঞ্জ পশ্চিম বাজারস্থ মিঠানিয়া খালটি দক্ষিণে ডাকাতিয়া নদী থেকে শুরু হয়ে সড়ক বিভাগের মিঠানিয়া সেতু হয়ে রেলপথ ধরে হাজীগঞ্জের উত্তরে বিস্তীর্ণ এলাকা অতিক্রম করেছে। খালটির হাজীগঞ্জ বাজার এলাকার অংশসহ উত্তরে সুদিয়া গ্রামসহ তৎসংলগ্ন এলাকার বিস্তীর্ণ অংশ দখলে নিয়েছে স্থানীয়রা। হাজীগঞ্জের আলীগঞ্জ এলাকার শৈলখালী খালটি বালু ব্যবসায়ীদের অত্যাচারে এর অস্তিত্ব হারিয়ে মৃতপ্রায়।
হাজীগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণে মৈশামুড়া বাজার এলাকা, বটতলা এলাকা, মালিগাঁও বাজার এলাকা, কাঁকৈরতলা কলেজ এলাকা, মোহাম্মদপুর বাজার এলাকা, হাজীগঞ্জ-রামগঞ্জ সড়কের হাজীগঞ্জ অংশের বেলচোঁ বাজার এলাকা ও সেন্দ্রা বাজার এলাকা দিয়ে চলে যাওয়া প্রতিটি খালের উপর টং ঘর তুলে কেউ ভাড়া আদায় করছে, কেউবা আবার নিজেরা দখলে নিয়ে রেখেছে। অথচ প্রতিটি খাল অতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনের পাশাপাশি ইরিগেশন আর জলাবদ্ধতা নিরসনে কাজ করছে।
বলাখাল এলাকার কৃষকরা জানান, বলাখাল বাজারের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া খাল দখল আর পানি নিষ্কাশনের সমস্যার কারণে কিছুদিন আগে স্থানীয়রা হাজীগঞ্জ পৌরসভার মেয়র মহোদয়ের কাছে অভিযোগ দিয়েছে ।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ আব্দুল মান্নান মিয়ার সাথে কথা হলে তিনি বলেন, এবারে চাঁদপুরে বোরো চাষ হয়েছে ৬১ হাজার ২শ' ৮৫ হেক্টর জমিতে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এবার উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা হবে ২ লক্ষ ৪৫হাজার ১শ' ৪০ মেঃ টন। তিনি আরো বলেন, চৈত্রের শেষে বৈশাখের শুরুতে কালবৈশাখী ঝড় ও মুষলধারে বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বৈশাখ মাসের ১৫ থেকে ৩০ তারিখের মধ্যে বোরো ধান কাটা শুরু হবে। তবে ফসলি জমি যে হারে ভরাট করা হচ্ছে এবং খালগুলো দখল হয়ে যাচ্ছে, তাতে কিন্তু কৃষকের জন্য বড় ধরনের ঝুঁকি থেকে যায়। বৃষ্টি হলেই সাথে সাথে পানি নিষ্কাশন হলে কৃষকদের বড় ক্ষতি হবে না। তবে এখন জরুরি হয়ে পড়েছে আমাদের খালগুলো উদ্ধার করা এবং খননের ব্যবস্থা করে দ্রুত পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করা।
জলাবদ্ধতা নিরসনের স্থায়ী সমাধান নিয়ে কথা হয় স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক, সদ্য পদোন্নতিপ্রাপ্ত সরকারের উপ-সচিব মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ জামানের সাথে। তিনি বলেন, জলাবদ্ধতা নিরসন এবং জমি ভরাট নিয়ে জেলার উন্নয়ন সমন্বয় সভায় আলোচনা হয়েছে। ইতিমধ্যে বিভিন্ন উপজেলায় খাল খনন কাজ চলছে। তার মধ্যে মতলব উত্তরে দু'টি খালের খনন কাজ চলছে। ফরিদগঞ্জে খাল খননের কাজ কিছুদিনের মধ্যে শুরু হবে। এছাড়া এ জেলায় ৪৬টি খাল খননের প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সকল খাল সংস্কার করা হবে। যেখানেই জলাবদ্ধতা অথবা খাল ভরাটের অভিযোগ পাবো, সেখানে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ফজর | ৪:১৮ |
যোহর | ১১:৫৯ |
আসর | ৪:৩১ |
মাগরিব | ৬:২৪ |
এশা | ৭:৩৯ |
হেরার আলো
|
বাণী চিরন্তন
|
আল-হাদিস
|
২-সূরা বাকারা ২৮৬ আয়াত, ৪০ রুকু, মাদানী পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি।
৮। আর মানুষের মধ্যে এমন লোকও রহিয়াছে যাহারা বলে, 'আমরা আল্লাহ ও আখিরাতে ঈমান আনিয়াছি' কিন্তু তাহারা মু'মিন নহে; ৯। আল্লাহ এবং মু'মিনগণকে তাহারা প্রতারিত করিতে চাহে। অথচ তাহারা যে নিজদিগকে ভিন্ন কাহাকেও প্রতারিত করে না, ইহা তাহারা বুঝিতে পারে না।
এমন প্রাসাদ তৈরি করো না, যা তুমি বাসযোগ্য করতে পারবে না। _আল-ফকরি।
বিদ্যা শিক্ষার্থীগণ বেহেশতের ফেরেশতাগণ কর্তৃক অভিনন্দিত হবেন।
|
করোনা পরিস্থিতি | ||
বাংলাদেশ | বিশ্ব | |
আক্রান্ত | ৬,৪৪,৪৩৯ | ১৩,২১,৯৪,৪৪৭ |
সুস্থ | ৫,৫৫,৪১৪ | ১০,৬৪,২৬,৮২২ |
মৃত্যু | ৯,৩১৮ | ২৮,৬৯,৩৬৯ |
দেশ | ২১৩ | |
সূত্র: আইইডিসিআর ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। |
হ্যাঁ | না | মতামত নেই |