ফজর | ৫:০৭ |
যোহর | ১১:৫০ |
আসর | ৩:৩৬ |
মাগরিব | ৫:১৫ |
এশা | ৬:৩২ |
সৌজন্যে- হোটেল অস্টার ইকো
কলাতলী, কক্সবাজার
মুঠোফোন : ০১৭৭৭৬৩১৬৯১, ১৮১২৫১৬৫৯০
হেরার আলো
|
বাণী চিরন্তন
|
আল-হাদিস
|
৫৮-সূরা মুজাদালা ২২ আয়াত, ৩ রুকু, মাদানী পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি। ২০। যাহারা আল্লাহ ও তাঁহার রাসূলের বিরুদ্ধাচরণ করে, তাহারা হইবে চরম লাঞ্ছিতদের অন্তর্ভুক্ত। ২১। আল্লাহ সিদ্ধান্ত করিয়াছেন, আমি অবশ্যই বিজয়ী হইব এবং আমার রাসূলগণও। নিশ্চয় আল্লাহ শক্তিমান, পরাক্রমশালী।
assets/data_files/web
অসহায় দরিদ্রের যে অনুগ্রহ করে ভবিষ্যতে সে-ই নেতা হতে পারবে। -উইল রোজার।
যে ভিক্ষাবৃত্তির দ্বার খুলিয়াছে, আল্লাহতায়ালা তাহার জন্য দরিদ্রতার দ্বার খুলিবেন।
|
চান্দ্রায় বুধবার রাতের অাঁধারে মুক্তিযোদ্ধা মৃত আলী আশ্রাফ পাটোয়ারীর দুটি নামফলক ভাংচুর করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঘটনাটি ঘটেছে চাঁদপুর সদর উপজেলার ১২নং চান্দ্রা ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডে। এ ব্যাপারে চাঁদপুর মডেল থানায় বৃহস্পতিবার রাতে তিনজনের নামে অভিযোগ করা হয়েছে। অভিযুক্তরা হচ্ছে : শহীদ পাটোয়ারী, খোরশেদ পাটোয়ারী ও ওমর আলী পাটোয়ারী।
মুক্তিযোদ্ধা আলী আশ্রাফ পাটোয়ারীর ছেলে নাসির আহমেদ পাটোয়ারী জানান, দীর্ঘদিন যাবৎ বাড়ির কিছু লোকজনের সাথে সম্পত্তিগত বিরোধ নিয়ে আমাদের পরিবারের ঝগড়া-বিবাদ চলছে। আমাদের সম্পত্তি তারা জোরপূর্বক দখল করে আমাদেরকে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেয়ার পাঁয়তারায় লিপ্ত রয়েছে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন বাবা আলী আশ্রাফ পাটোয়ারী দেশকে স্বাধীন করার জন্যে যুদ্ধ করেছেন। তিনি মারা যাওয়ার পর সরকারিভাবে আলী আশ্রাফ পাটোয়ারী নামে ৭নং ওয়ার্ডে একটি রাস্তার নামকরণ করা হয়। এছাড়া সোনালী ব্যাংক থেকে তিন লাখ টাকা লোন নিয়ে বাড়ির প্রধান গেট, কবরস্থান ও শহীদ মিনারসহ দুটি নামফলকের কাজ করা হয়। বাড়ির প্রতিপক্ষরা ক্ষিপ্ত হয়ে মুক্তিযোদ্ধা আশ্রাফ পাটোয়ারীর নাম-নিশানা মুছে দেয়ার জন্যে নামফলকটি ভেঙ্গে ফেলেছে। তাতেও তারা ক্ষান্ত হয়নি, বাড়ির প্রধান গেটের মুক্তিযোদ্ধা আলী আশ্রাফ পাটওয়ারীর নামটিতে রং মেখে মুছে ফেলে। এমনকি শহীদ মিনারে কাদা দিয়ে মেখে শহীদদের প্রতি চরম অবমাননা করে। মুক্তিযোদ্ধা আলী আশ্রাফ পাটোয়ারীর পরিবার এ ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
এ ব্যাপারে তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই আবু হানিফ জানান, মুক্তিযোদ্ধার নামফলক ভাংচুর ও তাঁর নাম-নিশানা মুছে ফেলার ঘটনায় শহীদ পাটোয়ারী, খোরশেদ পাটোয়ারী ও ওমর আলী পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। এ ঘটনা যারা করেছে তাদেরকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে।
হ্যাঁ | না | মতামত নেই |