ফজর | ৫:১১ |
যোহর | ১১:৫৩ |
আসর | ৩:৩৮ |
মাগরিব | ৫:১৭ |
এশা | ৬:৩৪ |
সৌজন্যে- হোটেল অস্টার ইকো
কলাতলী, কক্সবাজার
মুঠোফোন : ০১৭৭৭৬৩১৬৯১, ১৮১২৫১৬৫৯০
হেরার আলো
|
বাণী চিরন্তন
|
আল-হাদিস
|
৫৩-সূরা নাজম ৬২ আয়াত, ৩ রুকু, মক্কী পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি।
২৪। মানুষ যাহা চায় তাহাই কি সে পায় ? ২৫। বস্তুত ইহকাল ও পরকাল আল্লাহরই। ২৬। আকাশে কত ফিরিশতা রহিয়াছে ; উহাদের সুপারিশ কিছুমাত্র ফলপ্রসূ হইবে না, তবে আল্লাহর অনুমতির পর; যাহার জন্য ইচ্ছা করেন ও যাহার প্রতি তিনি সন্তুষ্ট।
assets/data_files/web
আকৃতি ভিন্ন ধরনের হলেও গৃহ গৃহই। -এন্ড্রি উল্যাং।
স্বদেশপ্রেম ঈমানের অঙ্গ।
|
চাঁদপুর সদরের বালিয়া ইউনিয়নের গুলিশা গ্রামে স্ত্রী বেবী বেগমকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় স্বামী মোঃ খোরশেদ আলম পাটওয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে বেবী বেগমের বোনের ছেলে মনির হোসেন শেখ। অপরদিকে খোরশেদ আলমের আত্মহত্যার ঘটনায় অপমৃত্যুর মামলা করেছে তার ভাই সফিকুর রহমান পাটওয়ারী। ১৪ জুলাই রোববার দিবাগত রাতে চাঁদপুর মডেল থানায় পৃথক এই দুটি মামলা দায়ের করা হয়।
১৫ জুলাই সোমবার সকালে হত্যার শিকার বেবী বেগমের মরদেহ গ্রহণ করেন তার ভাগ্নে মনির হোসেন শেখসহ স্বজনরা। আর আত্মহনন করা খোরশেদ আলমের মরদেহ গ্রহণ করেন তার ভাই সফিকুর রহমান পাটওয়ারী। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা হচ্ছেন মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) ফজলুর রহমান।
বেবী বেগম হত্যা মামলার বাদী মনির হোসেন শেখ এজাহারে উল্লেখ করেন, খোরশেদ আলম ও বেবী বেগমের ৩ কন্যা বিবাহের পরে তাদের সংসারে অভাব অনটন দেখা দেয়। খোরশেদ আলম এরই মধ্যে ৩বার ব্রেইন স্ট্রোক করেন। যার ফলে তাদের নিজস্ব সম্পত্তি বিক্রি করে চিকিৎসা ব্যয়ভার বহন করেন। অভাবের সংসারে তাদের মধ্যে প্রায়ই ঝগড়া বিবাদ লেগেই থাকত। এরই সূত্র ধরে হয়তবা ঝগড়ার এক পর্যায়ে তার খালা বেবী বেগমকে খোরশেদ আলম শ্বাসরোধ করে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করে বাহিরের দরজা তালাবদ্ধ করে চলে যায়। বেবী বেগমের মরদেহের পাশে একটি হাতুড়ি ও একটি স্ক্রু ড্রাইভার পড়েছিলো।
চাঁদপুর মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) হারুনুর রশিদ জানান, এ ঘটনায় পৃথক দু'টি মামলা দায়ের হয়েছে। দু'টি মামলার তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে এসআই ফজলুর রহমানকে। এ ব্যাপারে তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
উল্লেখ্য, ১৪ জুলাই রোববার ভোরে গুলিশা পাটওয়ারী বাড়িতে বেবী বেগম হত্যার শিকার হন। খোরশেদ আলম স্ত্রীকে হত্যা করে চাঁদপুর শহরের বঙ্গবন্ধু সড়ক এলাকায় চাঁদপুর-লাকসাম রেলপথে আত্মহত্যার উদ্দেশ্যে ট্রেনের নীচে ঝাঁপ দিয়ে গুরুতর আহত হন। ঘটনাস্থল থেকে ফায়ার সার্ভিস তাকে উদ্ধার করে চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
হ্যাঁ | না | মতামত নেই |