বীর মুক্তিযোদ্ধা, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি ও জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মরহুম মিজানুর রহমান রতনের ৪র্থ মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ১৯৬৩ সালে ছাত্রলীগে যোগদানের মাধ্যমে তাঁর রাজনৈতিক জীবন শুরু হয়। তারপর '৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণ করেন। ১৯৭০ সালে চাঁদপুর কলেজ থেকে বি-কম পাস করেন। দেশমাতৃকার টানে বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে সাড়া দিয়ে তাঁর দুই ভাই মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। আমৃত্যু সৎ ও নিষ্ঠার সাথে রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত থাকা অবস্থায় ২০১৪ সালের ২৬ এপ্রিল ইন্তেকাল করেন। তাঁর আরেক ভাই বীর মুক্তিযোদ্ধা জাহাঙ্গীর কবীর কাঞ্চন ১৯৬৬ সালে ছাত্রলীগে যোগদানের মাধ্যমে তাঁর রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন। বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে সাড়া দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। ১৯৭২ সালে ছাত্রলীগের আহ্বায়ক ছিলেন। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু হত্যার পর জীবন বাজি রেখে সামরিক সরকারের সময় যুবলীগের সভাপতি পদে দায়িত্ব পালন করেন। তাঁর পরিবারের সদস্যরা রাজনীতির সাথে সক্রিয় আছেন। চাঁদপুর শহর আওয়ামী লীগের কা-ারী হিসেবে এই পরিবারের খ্যাতি আছে। যেমন-মরহুম মিজানুর রহমানের পিতা বিশিষ্ট প্রবীণ আইনজীবী মরহুম চাঁদ বঙ্ পাটওয়ারী আওয়ামী মুসলিম লীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ও পরবর্তীতে আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তারপর আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন প্রায় দুই যুগ।
ফজর | ৫:২৩ |
যোহর | ১২:১১ |
আসর | ৪:০৩ |
মাগরিব | ৫:৪২ |
এশা | ৬:৫৭ |
হেরার আলো
|
বাণী চিরন্তন
|
আল-হাদিস
|
৩৭- সূরা সাফ্ফাত সঙ্গ দোষেই মানুষ খারাপ হয়। -প্রবাদ নফস্কে দমন করাই সর্বপ্রথম জেহাদ। |
করোনা পরিস্থিতি | ||
বাংলাদেশ | বিশ্ব | |
আক্রান্ত | ৫,১২,৪৯৬ | ৮,২৪,৩৫,৪৮২ |
সুস্থ | ৪,৫৬,০৭০ | ৫,৮৪,৪৩,৫১৫ |
মৃত্যু | ৭,৫৩১ | ১৭,৯৯,২৯৪ |
দেশ | ২১৩ | |
সূত্র: আইইডিসিআর ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। |
হ্যাঁ | না | মতামত নেই |